শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রিজভীর নির্বুদ্ধিতায় জেলে যেতে পারেন দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, বিব্রত নেতারা!

রিজভীর নির্বুদ্ধিতায় জেলে যেতে পারেন দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, বিব্রত নেতারা!

মতিহার বার্তা ডেস্ক : মুজিব কোট খুলে নেয়া ও পাঞ্জাবি ছিঁড়ে দেয়ার অভিযোগ এনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে। রোববার (৫ মে) জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী এই মামলার আবেদন করেন।

মামলায় তারেক ছাড়া অপর আসামিরা হলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু চৌধুরী, খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। এদিকে ক্ষমতাসীন দলের একজন নেতাকে দলীয় কর্মীদের মাধ্যমে হেনস্তা করে অহেতুক মামলার আসামি হওয়ায় বিব্রত হয়েছেন বিএনপি নেতারা। এই দুঃসময়ে নতুন মামলার জালে আটকা পড়লে দলীয় রাজনীতি করাটা দুষ্কর হয়ে পড়বে বলেও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। বিএনপির দু’জন নেতা যারা এই মামলার আসামি হয়েছেন, তাদের সাথে কথা বলে এমন হতাশার বিষয়ে জানা গেছে।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু চৌধুরী ক্ষোভ নিয়েই বলেন, জানতে পেরেছি, রিজভীর নির্দেশে তার অনুগামী ৪-৫ জন নেতা আওয়ামী লীগের এক নেতাকে হেনস্তা করেছেন। দেশে যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট তাতে ক্ষমতাসীন দলের নেতার গায়ে হাত দেয়ার অর্থ খাল কেটে কুমির আনা। অতি-উৎসাহী রিজভী আহমেদ মাঝে-মধ্যে এমন সব যুক্তিহীন কাজ করেন যার কারণে দল সর্বোপরি সকলকে ভুক্তভোগী হতে হয়।

তিনি আরো বলেন, এসব করে বিএনপির কোনো উপকার হবে না, বরং চাপ বাড়বে। রিজভীর মতো নেতারা ভুলভাল কাজ করে অযথা খাল কেটে কুমির আনেন। এখন এই মামলায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে দলের অভ্যন্তরে। আমাদের কপালটাই খারাপ।

রিজভী আহমেদের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিযোগের অপর আসামি খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ক্ষমতাসীন দলের একজন নেতাকে মারধর করে দেশ উদ্ধার করা যাবে না। এসবের কি দরকার ছিলো তা আমার মাথায় ধরে না। এসব ছেলেমানুষি করার জন্যই দলের এই অবস্থা? রিজভীকে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আগামীতে দলের দুর্গতি আরো বাড়বে।সূত্র: বাংলা নিউজ ব্যাংক

মতিহার বার্তা ডট কম – ০৬ মে, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply